আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস
আন্তর্জাতিক শিশু অধিকার দিবস ২০২৪?আপনি কি জানেন, নারী নির্যাতন একটি জটিল ক্যান্সারের রোগের মত । কিন্তু এই
মহামারীর পিছনে কি এমন আসল কারণ রয়েছে? এছাড়াও আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন
প্রতিরোধ দিবস কবে পালিত হবে জানতে হলে, আজকের আর্টিকেলটির সমগ্র অংশে চোখ রাখুন।
আজকের এই পোস্টে আমরা আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস সম্পর্কে
বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। তাই আপনি যদি আজকের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে
সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে, আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস সম্পর্কে
বিস্তারিত সঠিক তথ্য জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ
আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস
প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ২৫ শে নভেম্বর এই দিনটি যথাযথ মর্যাদা সহকারে আন্তর্জাতিক
নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস হিসেবে পালন করে আসছে। এই দিবসটির মূল আলোচ্য বিষয়
সমগ্র নারীর প্রতি বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা বৈষম্য এবং নারীর উপর নির্যাতনের
বিরুদ্ধে জনসচেতন মূলক বৃদ্ধির লক্ষ্যে জাতিসংঘের কর্তৃক এই দিবসটি প্রতিষ্ঠিত
হয়েছে।
আরো পড়ুনঃ আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস ২০২৪ ?
বর্তমান সমাজে আজও বিভিন্ন স্তরে নানাভাবে প্রতিনিয়ত নারী নির্যাতন সমস্যা একটি
বড় সমস্যা হিসেবে দাঁড়িয়েছে। যা এই সমস্যা গুলোর মাধ্যমে নারীদের বিভিন্ন
ধরনের মৌলিক অধিকারসহ মানবাধিকার লংঘন হচ্ছে। বিশেষ করে নারীদের সাথে প্রতিনিয়ত
ঘটে যাওয়া সমস্যা গুলোর মধ্যে শারীরিক, মানসিক, যৌন এবং অর্থনৈতিক সমস্যা গুলো
বিদ্যমান রয়েছে।
এই ধরনের সমস্যার মাধ্যমে নারীরা তাদের মৌলিক অধিকার থেকে প্রতিনিয়ত বঞ্চিত
হচ্ছে এবং শারীরিক, মানসিক এবং অর্থনৈতিক উন্নতির পথে এগিয়ে যাওয়ার জন্য তাদের
বাধা সৃষ্টি করছে। নারী নির্যাতন প্রতিরোধ করার ক্ষেত্রে সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন
সংস্থার সমন্বিত পদক্ষেপ এবং আইন প্রয়োগের মাধ্যমে একজন নারীর সঠিক বাস্তবায়ন
জন্য
উপযুক্ত শিক্ষার ব্যবস্থার সুযোগ তৈরি হবে। এছাড়াও আমাদের সমাজের মধ্যে নারীর
প্রতি যে ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি সহিংসতার বৈষম্য পরিবর্তন ঘটানো অপরিহার্য। কেননা
একজন নারী পুরুষের সমান মর্যাদা এবং অধিকার পাওয়ার যোগ্য। তাই আন্তর্জাতিক নারী
নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস প্রতিবছর পালনের মাধ্যমে জনসচেতনতা বাড়ছে এবং বিভিন্ন
দেশে নারীর
অধিকার সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে। যাতে করে নারী নির্যাতন
শুধু আইন কিংবা বিধি-বিধানের মাধ্যমে প্রতিরোধ করা নয় বরং সমাজে প্রতিটি মানুষকে
নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সম্পর্কে সকলের সম্পৃক্ত হওয়া উচিত। তাই আমরা সবাই
আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস পালনের মাধ্যমে এই বিশেষ দিনে আমাদের
সবাইকে শপথ গ্রহণ
করতে হবে যে, নারীর প্রতি বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা বৈষম্য বিরুদ্ধে কঠোরভাবে
দাঁড়িয়ে সমাজ থেকে এই ধরনের সমস্যা গুলো দূর করার ক্ষেত্রে সমাজে বিভিন্ন ধরনের
সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে।
আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবসের ইতিহাস
আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস সারা বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর ২৫শে
নভেম্বর যথাযথ মর্যাদা সহকারে পালন করে। বিশেষ করে এই আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন
প্রতিরোধ দিবস পালনের একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে, সকল নারীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন
ধরনের সহিংসতা বন্ধ এবং জনসচেতন বৃদ্ধি করা। এই দিবসটি সকল নারীদের মধ্যে বিভিন্ন
ধরনের সহিংসতা
আরো পড়ুনঃ জাতীয় কন্যা শিশু দিবস ২০২৪?
যেমন শারীরিক মানসিক এবং যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের প্রতিবাদ এবং
প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য বিশেষ গুরুত্ব ভূমিকা সহকারে পালন করে। তবে বর্তমান
সময়ে নারীরা সমাজের প্রতিটি স্তরে তাদের অবদান রাখলেও অনেক ক্ষেত্রে তারা
বিভিন্ন ধরনের বৈষম্য ও সহিংসতা শিকার হয়। তাই আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন
প্রতিরোধ দিবসটি সকল নারী নির্যাতনের
বিরুদ্ধে বিশ্বের প্রতিটি জায়গায় জোরালোভাবে আওয়াজ তোলার একটি দিন।
আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবসের সূচনা শুরু হয়েছিল ১৯৮১ সালে। বিশেষ
করে লাতিন আমেরিকান ও ক্যারিবিও নারীরা ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের মিরাবেল বোনদের
স্মরণে এই দিনটি বিশেষভাবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
অর্থাৎ মিরাবেল বোনেরা ছিলেন রাজনীতিবিদ এবং সক্রিয় কর্মী। যারা ১৯৬০ সালে
তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী একনায়কতন্ত্র বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে নির্মমভাবে হত্যা
হন। তাদের এই ধরনের সাহসিকতা ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে বিশ্বের নারীদের মধ্যে
স্বাধীনতা সমতা এবং নিরাপত্তা জন্য লড়াইয়ের অনুপ্রেরণা হয়ে ওঠে।
তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘ আনুষ্ঠানিকভাবে ২৫শে নভেম্বরকে আন্তর্জাতিক
নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। যার মাধ্যমে একজন নারী কিংবা
মেয়েদের প্রতি বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা দূর করার জন্য প্রতিজ্ঞা করা হয়। তাই
প্রতি বছর ২৫শে নভেম্বর এই দিনে নারীর প্রতি বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা ও নারীর
অধিকার রক্ষার জন্য বিশেষভাবে এই দিনটি নানামুখী কর্মসূচি গ্রহণ করা আসছে।
নারী নির্যাতনের ধরন ও প্রভাব
নারী নির্যাতন এটি একটি প্রাচীন এবং বিশ্বব্যাপী জটিল ধরনের সমস্যা। তবে এই
সমস্যা আমাদের সমাজের প্রতিটি স্তরে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি করেছে। নারী নির্যাতন
সমস্যা কেবলমাত্র আমাদের ব্যক্তিগত কিংবা পারিবারিক জীবনে নয় বরং সমাজের ও
অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিভিন্ন ক্ষেত্রেও বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। বর্তমানে সমাজের
মধ্যে নারী নির্যাতন
আরো পড়ুনঃ আন্তর্জাতিক মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ২০২৪?
বিদ্যমান থাকায় আমাদের সমাজের বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো দুর্বল করে দেয়। যার ফলে
একজন নারীর সুরক্ষার অধিকার সহজে হরণ করে এবং তাদের জীবন যাত্রার মান ক্রমাগত কমে
যায়। যদিও আমাদের সুশীল সমাজে বিভিন্ন পর্যায়ের মাধ্যমে নারী নির্যাতন বন্ধের
প্রচেষ্টার নেওয়া হলেও বর্তমান সময়ে এর প্রভাব এখনো সুদূরপ্রসারী।
তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা নারী নির্যাতনের ধরন ও প্রভাব সম্পর্কে বিস্তারিত
তথ্য নিয়ে আলোচনা করব। সঠিক ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ
সহকারে পড়তে হবে।তাই কথা না বাড়িয়ে চলুন আমরা জেনে আসি নারী নির্যাতনের ধরন ও
প্রভাব সম্পর্কে বিস্তারিত সঠিক তথ্য।
শারীরিক নির্যাতন
শারীরিক নির্যাতন বলতে একজন নারীর দেহে উপর সরাসরি বিভিন্নভাবে আঘাত করানোকে
বোঝায়। অর্থাৎ মারধর, পুড়িয়ে ফেলা, হিংস্র ধরনের আচরণ ইত্যাদি বিশেষভাবে
অন্তর্ভুক্ত। তবে শারীরিক নির্যাতন মাধ্যমে একজন নারীর স্বাস্থ্যের উপর বিভিন্ন
ধরনের মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। যা এক পর্যায়ে মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
মানসিক নির্যাতন
মানসিক নির্যাতন বলতে একজন নারীর আত্মসম্মানবোধ হানি করাকে বুঝায়। অর্থাৎ
বিভিন্ন ধরনের গালিগালাজ, তাদেরকে অবমাননা করা, হুমকি ইত্যাদি বিশেষভাবে
অন্তর্ভুক্ত। তবে মানসিক নির্যাতন মাধ্যমে নারীরা উদ্বিগ্ন, হতাশাগ্রস্ত এবং
আত্মবিশ্বাসহীন হয়ে পড়ে।
যৌন নির্যাতন
যৌন নির্যাতন বলতে একজন নারীর উপর সম্মতি ছাড়া জোরপূর্বক যৌন ক্রিয়া কলাপ
চাপিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে তার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করাকে যৌন নির্যাতন বলে।
অর্থাৎ যৌন নির্যাতনের মাধ্যমে একজন নারীর মানসিক এবং শারীরিক উভয়ধরনের ক্ষতি
হতে পারে। যা একজন নারী যৌন নির্যাতন শিকার হয়ে সারা জীবন এ প্রভাব ধুকে ধুকে
অনুভব করে।
অর্থনৈতিক নির্যাতন
অর্থনৈতিক নির্যাতন বলতে নারীর বিভিন্ন ধরনের আর্থিক স্বাধীনতা হস্তক্ষেপ করা
থেকে বঞ্চিত করাকে বোঝায়। অর্থাৎ অর্থনৈতিক নির্যাতনের মাধ্যমে একজন নারী
আয়-রোজগারের পথে বাধা দেওয়া কিংবা সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করা এমনকি তার
কর্মজীবনের বিভিন্ন ধর্মে কাজকর্মে বাধা সৃষ্টি করা এই সমস্যার অন্তর্ভুক্ত। তবে
এই ধরনের সমস্যা একজন নারীর জীবনে আর্থিক সুরক্ষা থেকে শুরু করে ভবিষ্যতে বিভিন্ন
ধরনের হুমকির মুখে সম্মুখীন হতে পারে।
তাই পরিশেষে আমরা বলতে পারি যে নারী নির্যাতন শুধুমাত্র একটি ব্যক্তিগত সমস্যা
নয় এটি একটি এক ধরনের বৈশ্বিক সমস্যায় যা আমাদের সমাজের অগ্রগতিকে একেবারে
ধ্বংস করে দিতে পারে। তাই নারীর প্রতি বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা বন্ধ করতে এবং সমাজে
জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি আইনগত ব্যবস্থা এবং শিক্ষার প্রসার ঘটানো অত্যন্ত
জরুরী। সমাজে নারী-পুরুষ সম্মান দেখানো এবং সমতা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি
শান্তিপূর্ণ সম্মানজনক আদর্শ সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবসের কেন পালন করা হয়
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত অসংখ্য নারী বিভিন্ন ধরনের শারীরিক, মানসিক এবং
যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। আমাদের সুশীল সমাজের পরিবার গুলোতে নারীদের প্রতি
সহিংসতা, ধর্ষণ যৌন হয়রানি সহ যৌতুক বা পণ প্রথার সমস্যা গুলো আমাদের সমাজে এখনো
বিদ্যমান রয়েছে। তবে এ ধরনের সমস্যাগুলো থেকে প্রতিনিয়ত নারীদের রক্ষার জন্য
সমাজে এবং পরিবারে জন সচেতনতা বৃদ্ধি করা আবশ্যক। বাংলাদেশের বর্তমানে
আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস পালনের একমাত্র প্রধান কারণ হলো,
নারীদের প্রতি সকল ধরনের সহিংসতা ও নির্যাতন প্রতিরোধ বিরুদ্ধে সামাজিক পর্যায়ে
জনসচেতন বৃদ্ধি করা। বিশেষ করে বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত নারীরা বিভিন্ন ধরনের
সহিংসতার সমস্যার শিকার হচ্ছে।
যার মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখ্য শারীরিক, মানসিক যৌন এবং আর্থিক নির্যাতন। নারীদের
সাথে ঘটানো এই ধরনের নির্যাতন কেবলমাত্র ব্যক্তিগতভাবে তাদের জীবনকে ক্ষতিগ্রস্ত
করে না। বরং আমাদের সমাজের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের নৈতিকতা, অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং
সামাজিক সমতার পদে পদে বাধা সৃষ্টি করে থাকে। তবে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক নারী
নির্যাতন
প্রতিরোধ দিবস পালনের মাধ্যমে একজন নারীর প্রতি তাদের অধিকার, সম্মান এবং সুরক্ষা
নিশ্চিত করার জন্য একটি বার্তা প্রদান করা হয়। আর এই বার্তার মাধ্যমে বাংলাদেশের
সরকারসহ বিভিন্ন ধরনের বেসরকারি সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলো একসঙ্গে মিলিত
হয়ে নারীদের সাথে প্রতিনিয়ত ঘটে যাওয়া সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করার জন্য
বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি তারা গ্রহণ করে থাকে। বর্তমানে বাংলাদেশের তথ্যচিত্রের
আলোকে বাংলাদেশে নারী নির্যাতনের সমস্যাগুলো খুবই গুরুতর একটি সমস্যা। বিশেষ করে
এই সমস্যাগুলো সবচেয়ে বেশি দেখা যায় গ্রামীন এলাকায় এবং নিম্ন আয়ের
পরিবারগুলোতে। যেখানে প্রতিনিয়ত পদে পদে নারীরা বিভিন্ন ধরনের নির্যাতনের শিকার
হচ্ছে।
এছাড়াও বাংলাদেশে বিশেষ করে বাল্যবিবাহ, যৌতুক প্রথা, এসিড নিক্ষেপের মত বিভিন্ন
ধরনের সামাজিক সমস্যাগুলো নারীদের প্রতি সহিংসতা ক্রমাগত বাড়িয়ে তুলছে। তাই এই
ধরনের সহিংসতার বিরুদ্ধে জনসচেতন মূলক কর্মকাণ্ড তৈরি করা এবং নারীর অধিকার
রক্ষার জন্য বাংলাদেশে এই দিবসটি বিশেষ ভূমিকা সহকারে পালন করে।
তবে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস কেবলমাত্র এটি একটি আনুষ্ঠানিক দিবস
নয় বরং এটি নারীদের প্রতি সহিংসতা বন্ধের একটি শক্তিশালী বার্তা। যা বাংলাদেশের
অত্যান্ত প্রাসঙ্গিক এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারে ২৫শে নভেম্বর যথাযথ মর্যাদা সহকারে
পালন করে।
লেখকের শেষ কথাঃ আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস
প্রিয় পাঠক আজকের এই পোস্টে আমি আলোচনা করেছি,আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন
প্রতিরোধ দিবস এ বিষয় নিয়ে। আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে আপনারা আন্তর্জাতিক
নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস এই সম্পর্কে জেনেছেন। আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন
প্রতিরোধ দিবস আবারও আমাদেরকে এই দিনটি স্মরণ করে দেয় প্রতিটি নারীদের অধিকার
এবং বৈষম্যের বিরুদ্ধে
সহিংসতা দূর করার বিশেষ বার্তা।আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা যদি সঠিক তথ্য
পেয়ে উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার আত্মীয় স্বজন কিংবা বন্ধুদের সাথে বেশি
বেশি এই বিষয় নিয়ে শেয়ার করবেন এবং তাদেরকে পড়ার জন্য সুযোগ করে দিবেন। এইরকম
সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি প্রতিনিয়ত ভিজিট করুন। আজকের
আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এরোস বিডি ব্লগ ওয়েবসাইট নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url