দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায়
আপনি কি দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আমাদের আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য। পেটে গ্যাসের ব্যথা কমানোর ওষুধের নাম জানতে হলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন ।
পোস্ট সূচিপত্রঃআজকের আর্টিকেল মাধ্যমে আপনি দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় সঠিক তথ্য জানতে হলে নিচের তথ্যগুলো অনুসরণ করুন।
দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায়
বর্তমানে অনেক মানুষই পেটের গ্যাস জনিত সমস্যায় ভুগে থাকে। আর এ ধরনের সমস্যা কারণে তারা অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার পরেও ভালো ফলাফল তারা পায় না। দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর জন্য তাদের নিত্যদিনের খাদ্য তালিকায় মধ্যে বেশিরভাগ অংশে পেটের ভিতরে গ্যাস সৃষ্টিকারী খাবার তারা সচারচর ভাবে বেশি খেয়ে থাকে।
যার জন্য প্রতিনিয়ত এই ধরনের গ্যাস সৃষ্টিকারী খাবার খাওয়ার মাধ্যমে তাদের পেটের সমস্যাগুলো ক্রমাগত বাড়ছে। তাই আজকের আর্টিকেলটি সমস্ত জুড়ে থাকছে দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় এবং কি কি ধরনের খাবার খেলে ও কি ধরনের পদক্ষেপ নিলে দ্রুত পেটের গ্যাস কমানো যায়। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় এর বিভিন্ন পদক্ষেপ গুলো।
জীবনধারা
- ধীরে ধীরে খাবার খানঃ খাবার ভালো করে চিবিয়ে খেলে হজমে সহায়তা করে এবং গ্যাস তৈরি কমায়।
- খাওয়ার পর হাঁটুনঃ হাঁটা হজমশক্তি উন্নত করে এবং গ্যাস বের করতে সাহায্য করে।
- প্রচুর পানি পান করুনঃ পানি হজম উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে, যা গ্যাসের কারণ হতে পারে।
- ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুনঃ ধূমপান ও অ্যালকোহল গ্যাসের উৎপাদন বৃদ্ধি করে।
- চাপ কমাতে চেষ্টা করুনঃ মানসিক চাপ হজমে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খান
- শাকসবজি
- ফল
- ওটমিল
- বাদাম
গ্যাস সৃষ্টিকারী খাবার এড়িয়ে চলুন
- ক্যাপসিকাম
- পেঁয়াজ
- রসুন
- ব্রোকলি
- ফুলকপি
- ডাল
- কার্বনেটেড পানীয়
পেটের গ্যাস কমানোর খাবার
পেটের ভিতরে গ্যাস কমানোর জন্য আমরা কি কি ধরনের খাবার খেলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবো। এ সমস্ত বিষয়ে সঠিক তথ্য না জানার কারণে আমরা আমাদের পেটের ভিতরে সৃষ্টিকারী গ্যাস হওয়া সমস্যা দূর করতে পারছিনা। যার জন্য আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সম্মুখীন হতে হচ্ছে। বিশেষ করে পেটের ভিতর গ্যাস সৃষ্টি হওয়ার মাধ্যমে
অনেক সময় বুক জ্বালাপোড়া ও বুক ধড়ফর করে। তাই দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় ও কি কি ধরনের খাবার খাওয়ার মাধ্যমে এর সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য নিচের তথ্যগুলো অনুসরণ করুন।
পেটের গ্যাস কমাতে সাহায্য করে এমন কিছু খাবার নিম্নরূপ
আদাঃ আদা হল একটি প্রাকৃতিক প্রদাহবিরোধী এবং হজম উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি পেট খারাপ এবং বমি বমি ভাব কমাতেও সাহায্য করতে পারে। আপনি আদা চা তৈরি করে, এটিকে খাবারে রান্না করে বা এটিকে পরিপূরক হিসাবে গ্রহণ করতে পারেন৷ প্রতিদিন ১-২ গ্রাম আদা গ্রহণ করা নিরাপদ বলে মনে করা হয়।
- পুদিনাঃ পুদিনা হল আরেকটি ভেষজ যা হজম উন্নত করতে এবং গ্যাস কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি পেট খারাপ এবং বমি বমি ভাব কমাতেও সাহায্য করতে পারে। আপনি পুদিনা চা তৈরি করে, এটিকে খাবারে রান্না করে বা এটিকে পরিপূরক হিসাবে গ্রহণ করতে পারেন৷ প্রতিদিন ১-২ কাপ পুদিনা চা পান করা বা প্রতিদিন ৯০০ মিলিগ্রাম পুদিনা ক্যাপসুল গ্রহণ করা নিরাপদ বলে মনে করা হয়।
- ক্যামোমিলঃ ক্যামোমিল হল একটি ভেষজ চা যা শিথিল করতে এবং ঘুম উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। এটি গ্যাস, পেট খারাপ এবং বমি বমি ভাব কমাতেও সাহায্য করতে পারে। আপনি ক্যামোমিল চা তৈরি করে বা এটিকে পরিপূরক হিসাবে গ্রহণ করতে পারেন৷ প্রতিদিন কয়েক কাপ ক্যামোমিল চা পান করা নিরাপদ বলে মনে করা হয়।
- এলাচঃ এলাচ হল একটি মশলা যা হজম উন্নত করতে এবং গ্যাস কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি পেট খারাপ এবং বমি বমি ভাব কমাতেও সাহায্য করতে পারে। আপনি এলাচকে খাবারে রান্না করতে পারেন বা এটিকে পরিপূরক হিসাবে গ্রহণ করতে পারেন। প্রতিদিন ৩-৬ গ্রাম এলাচ গ্রহণ করা নিরাপদ বলে মনে করা হয়।
- জিরাঃ জিরা হল একটি মশলা যা হজম উন্নত করতে এবং গ্যাস কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি পেট খারাপ এবং বমি বমি ভাব কমাতেও সাহায্য করতে পারে। আপনি জিরা খাবারে রান্না করতে পারেন বা এটিকে পরিপূরক হিসাবে গ্রহণ করতে পারেন। প্রতিদিন ১-২ গ্রাম জিরা গ্রহণ করা নিরাপদ বলে মনে করা হয়।
পেটে গ্যাসের ব্যথা কমানোর ওষুধ
পেটে গ্যাসের ব্যথা কমানোর জন্য বাজারে অনেক ধরনের ওষুধ আছে। তবে এগুলোর মধ্যে সবগুলো পেটে গ্যাসের ব্যথা কমানোর ক্ষেত্রে কার্যকরী নাও হতে পারে। বিশেষ করে আমরা অনেক সময় সঠিক তথ্য না জেনে লোকাল বাজার থেকে হাতুড়ি ডাক্তারের কাছে এই ধরনের পেটের গ্যাসের ব্যথা কমানোর ওষুধ সর্বদা কিনে থাকি। কিন্তু অনেক সময় এ ধরনের ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। যার প্রকৃত মূল সমস্যার প্রধান কারণ হলো সঠিক ঔষধ সেবন না করা। তাই ভালো মানের কয়েকটি পেটে গ্যাসের ব্যথা কমানোর ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।
- অ্যান্টাসিডঃ পেটের অ্যাসিড নিরপেক্ষ করে কাজ করে। এগুলি গ্যাসের ব্যথা, অম্বল এবং বদহজমের জন্য দ্রুত স্বস্তি প্রদান করতে পারে। কিছু জনপ্রিয় অ্যান্টাসিডের মধ্যে রয়েছে টামস, রোলাইডস এবং টলিন।
- অ্যান্টিগ্যাসঃ এই ওষুধ গ্যাসের বুদবুদ ভেঙে কাজ করে। পেটে। এগুলি গ্যাসের ব্যথা, পেট ফোলাভাব এবং বমি বমি ভাবের জন্য স্বস্তি প্রদান করতে পারে। কিছু জনপ্রিয় অ্যান্টিগ্যাস ওষুধের মধ্যে রয়েছে গ্যাস-এক্স, বিইনো এবং মাইলান্টা।
- প্রোটন পাম্প ইনহিবিটরস পিপিআইঃ পেটের অ্যাসিড উৎপাদন কমিয়ে কাজ করে। এগুলি গ্যাসের ব্যথা, অম্বল এবং গ্যাস্ট্রোওসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স রোগের (GERD) জন্য দীর্ঘমেয়াদী চিকিত্সার জন্য ব্যবহৃত হয়। কিছু জনপ্রিয় PPI-এর মধ্যে রয়েছে Prilosec, Nexium এবং Prevacid।
- এইচ2 রিসেপ্টর অ্যান্টাগোনিস্টস (H2RAs) পেটের অ্যাসিড উৎপাদনও কমিয়ে দেয়। এগুলি গ্যাসের ব্যথা, অম্বল এবং GERD-এর জন্য দীর্ঘমেয়াদী চিকিত্সার জন্য ব্যবহৃত হয়। কিছু জনপ্রিয় H2RAs-এর মধ্যে রয়েছে Zantac, Pepcid এবং Tagamet।
আপনার জন্য কোন ওষুধটি সঠিক তা নির্ধারণ করতে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ। তারা আপনার উপসর্গগুলির তীব্রতা এবং আপনার থাকতে পারে এমন অন্য কোনও চিকিৎসা শর্তের উপর ভিত্তি করে একটি সুপারিশ করতে সক্ষম হবে।
এখানে কিছু টিপস যা আপনার পেটে গ্যাসের ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে
- ধীরে ধীরে এবং পুরোপুরি চিবিয়ে খান। এটি আপনার পেটকে খাবার ভাঙতে সাহায্য করবে আরও সহজে।
- কার্বনেটেড পানীয় এড়িয়ে চলুন। এই পানীয়গুলি পেটে গ্যাস তৈরি করতে পারে।
- চর্বিযুক্ত বা ঝাল খাবার এড়িয়ে চলুন। এই খাবারগুলি হজম করা কঠিন হতে পারে এবং গ্যাসের ব্যথা হতে পারে।
- ধূমপান ত্যাগ করুন। ধূমপান পেটে গ্যাস তৈরি করতে পারে।
- স্ট্রেস কমিয়ে দিন। স্ট্রেস হজমের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে গ্যাসের ব্যথা।
সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না
অনেক সময় আমরা প্রতিদিন সকালে কি কি ধরনের খাবার খেলে পেটের ভিতরে গ্যাস সৃষ্টি হতে পারে না সে সম্পর্কে সঠিকভাবে আমরা অবগত না। এমনকি কি কি ধরনের খাবার এড়িয়ে চললে আমাদের পেটের ভিতর গ্যাস কোনভাবে সৃষ্টি হতে পারবে না। এই সমস্ত বিষয়ে সঠিক তথ্য না বুঝে আমরা বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকি। যার কারণে আমাদের পেটের ভিতরে
গ্যাস কোনভাবে নিরসন করা যায় না। তাই প্রতিদিন সকালে কি ধরনের খাবার খেলে পেটের ভিতর গ্যাস কোনভাবে সৃষ্টি হতে পারবেনা সকালে গ্যাসের সমস্যা এড়াতে, আপনার খাদ্যতালিকায় কিছু খাবার অন্তর্ভুক্ত করা এবং কিছু বাদ দেওয়া উচিত। এগুলোর বিষয়ে সঠিক তথ্য জানতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
কি ধরনের খাবার খাওয়া উচিত
- ঈষদুষ্ণ জলঃ সকালে ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জল পান করুন। এটি হজমশক্তি উন্নত করে এবং পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
- দইঃ টক দই প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং গ্যাস কমাতে সাহায্য করে।
- ফলঃ লেবু ছাড়া অন্যান্য ফল, যেমন আপেল, কলা, পেঁপে, খেজুর, ইত্যাদি সকালের নাস্তায় খেতে পারেন।
- সবজিঃ পালং শাক, লাউ, ব্রকলি, শসা, ইত্যাদি সবজি সকালের নাস্তায় খেলে গ্যাসের সমস্যা হবে না।
- ওটমিলঃ ওটমিল ফাইবার সমৃদ্ধ যা হজমশক্তি উন্নত করে এবং পেট ভরা রাখে।
- বাদামঃ সকালের নাস্তায় কিছু বাদাম, যেমন কাঠবাদাম, চিনাবাদাম, পেস্তা, ইত্যাদি খেতে পারেন।
কি ধরনের খাবার খাওয়াএড়িয়ে যাওয়া উচিত
- চা-কফিঃ খালি পেটে চা-কফি পান করলে অ্যাসিডিটি এবং গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।
- কোল্ড ড্রিংকসঃ কোল্ড ড্রিংকসে কার্বোনেটেড জল থাকে যা গ্যাসের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে।
- ভাজা-পোড়া খাবারঃ ভাজা-পোড়া খাবার হজম করা কঠিন এবং গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।
- মসলাযুক্ত খাবারঃ মসলাযুক্ত খাবার অ্যাসিডিটি এবং গ্যাসের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে।
- শর্করাযুক্ত খাবারঃ সাদা ভাত, রুটি, পেস্ট্রি, ইত্যাদি শর্করাযুক্ত খাবার হজম করা কঠিন এবং গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।
- কাঁচা সবজিঃ কাঁচা সবজিতে ফাইবার থাকে যা হজম করা কঠিন এবং গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।
পেটে গ্যাস হলে বোঝার উপায়
আমাদের পেটের ভিতরে অনেক সময় গ্যাস হয়েছে কিনা তা সহজে আমরা বুঝে উঠতে পারে না। আর এ ধরনের সমস্যা বুঝে উঠতে না জানার কারণে আমাদের পেটের ভিতর বিভিন্ন ধরনের সমস্যা জনিত কারণ দেখা দেয়। আমাদের পেটের ভিতরে গ্যাস হয়েছে কিনা তার কি কি লক্ষণের মাধ্যমে বুঝা যায় যে, পেটের ভিতরে গ্যাস জড়িত সমস্যা হয়েছে। তাই কি কি লক্ষণ দেখা দিলে আপনি সহজে চিহ্নিত করতে পারবেন যে, আপনার পেটের ভিতর গ্যাস সৃষ্টি হয়েছে।
পেটে গ্যাস হলে বোঝার কয়েকটি উপায় নিম্নরূপ
- পেট ফোলাঃ পেটে গ্যাস জমলে পেট ফুলে যাওয়া একটি স্বাভাবিক লক্ষণ।
- ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্যঃ গ্যাসের কারণে ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
- পেটে ব্যথাঃ তীব্র পেট ব্যথা গ্যাসের লক্ষণ হতে পারে।
- বমি বমি ভাবঃ গ্যাসের কারণে বমি বমি ভাব হতে পারে।
- বেলচিংঃ বেলচিং হলো গ্যাস বের করার একটি উপায়।
- অম্বলঃ অম্বল হলো পেট থেকে বুকে আগুন জ্বলার মতো অনুভূতি।
- পেটে গড়গড়ঃ পেটে গড়গড় শব্দ হওয়া গ্যাসের লক্ষণ হতে পারে।
- পেটে চাপঃ পেটে চাপ অনুভূতি হওয়া গ্যাসের লক্ষণ হতে পারে।
- পেটে জ্বালাঃ পেটে জ্বালা অনুভূতি হওয়া গ্যাসের লক্ষণ হতে পারে।
- বমিঃ তীব্র গ্যাসের কারণে বমি হতে পারে।
উল্লেখ্য, এই লক্ষণগুলো অন্যান্য সমস্যার কারণেও হতে পারে। তাই, দীর্ঘস্থায়ী লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
লেখকের শেষ মন্তব্য
আশা করি আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় ইতি মধ্যেই বিষয় গুলোর সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে অনেক কিছু জেনেছেন। আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার পরিচিতজনদের সাথে বেশি বেশি শেয়ার করবেন। এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।
এরোস বিডি ব্লগ ওয়েবসাইট নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url